রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৪ ভাদ্র ১৪৩১
জাতীয়প্রবাস বাংলাঅপরাধবাণিজ্যরাজনীতিসারাদেশমতামতস্বাস্থ্যরাজধানীপাঠকের কথাআবহাওয়াফিচারশিল্প-সাহিত্যগণমাধ্যমকৃষি ও প্রকৃতিইসলামবৌদ্ধহিন্দুখ্রিস্টানআইন-বিচারবিবিধআপন আলোয় উদ্ভাসিতবেসরকারি চাকুরিসরকারি চাকুরি Photo Video Archive

রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৪ ভাদ্র ১৪৩১

ভালো সাড়া পাচ্ছি, আমার চরিত্রটির মৃত্যু মানতে পারছে না : নাদিয়া
ভয়াবহ দাবানলের জেরে বলিভিয়ায় জাতীয় জরুরি অবস্থা ঘোষণা
রেমিট্যান্সে নতুন রেকর্ড গড়তে যাচ্ছে বাংলাদেশ
চলতি বছরের এপ্রিল, মে ও জুন মাসে টানা দুই বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল দেশে। জুনে তা কমে ফের দুই বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে যায়। জুলাই মাসে রেমিট্যান্সের গতি কমার পেছনে আওয়ামী লীগ সরকারের প্রতি অনাস্থা প্রকাশ করে প্রবাসীরা বৈধপথে না পাঠানোর কথা জানিয়েছিলেন। পাশাপাশি তারা ছাত্রদের আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেন বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিরা। এতে হঠাৎ কমে যায় রেমিট্যান্সের গতি। তবে শেখ হাসিনা সরকারের পরিবর্তন আর নতুন সরকারের দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই বাড়তে থাকে রেমিট্যান্সের গতি। আগস্টের শুরুতে কমে গেলেও পুরো মাসে তা ফের দুই বিলিয়ন (২২২ কোটি ডলার) ডলার ছাড়িয়ে যায়। তবে এবার রেমিট্যান্সে নতুন রেকর্ড গড়তে যাচ্ছে দেশ। চলতি মাস সেপ্টেম্বরে প্রতিদিন গড়ে ১১ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স আসছে। গত বৃহস্পতিবার একদিনেই এসেছে প্রায় ১৩ কোটি (১২.৮০) ডলার বা ১ হাজার ৫৩৬ কোটি টাকা। যা দেশের জন্য এক নতুন রেকর্ড। বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগ সূত্রে এসব তথ্য উঠে এসেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যমতে, চলতি মাস সেপ্টেম্বরের প্রথম চারদিনে প্রায় ৪৪ কোটি (৪৩৬ মিলিয়ন) ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিরা। বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২০ টাকা হিসাবে) যার পরিমাণ ৫ হাজার ২৩২ কোটি টাকা। আর প্রতিদিন গড়ে এসেছে প্রায় ১১ কোটি বা ১ হাজার ৩০৮ কোটি টাকার বেশি।  গত বছরের সেপ্টেম্বরের প্রথম চারদিনে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৮ কোটি ৩০ লাখ ডলার। সে হিসাবে গত বছরের সেপ্টেম্বরের চারদিন সময়ের চেয়ে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় বেড়েছে ২৫ কোটি ৩০ লাখ ডলার। চলতি মাস সেপ্টেম্বরের শুরুর মতো এভাবে রেমিট্যান্স আসার ধারাবাহিতা থাকলে মাস শেষে ৩ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে। যা দেশের ইতিহাসে হবে নতুন এক রেকর্ড। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, চলতি মাস সেপ্টেম্বরের শুরুতে থেকে যেভাবে রেমিট্যান্স আসার গতি, এ ধারা অব্যাহত থাকলে নতুন রেকর্ড গড়বে দেশ। ৩ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে রেমিট্যান্স। তবে এজন্য আমাদের আরও কয়েকদিন দেখতে হবে। তবে রেমিট্যান্স বেশি আসার পেছনে সচেতনতা কাজ করছে। প্রবাসীদের কাছে পৌঁছানো আর ডলারের দরবৃদ্ধিতে হুন্ডি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন তারা। এসব কারণে বাড়ছে রেমিট্যান্স আসার পরিমাণ। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, দেশের ইতিহাসে এক মাসে সর্বোচ্চ ২৬০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল ২০২০ সালের জুলাই মাসে। বছরওয়ারি হিসাবে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে ২০২০-২০২১ অর্থবছরে। ওই অর্থবছরে মোট রেমিট্যান্স আসে ২৪ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন বা ২ হাজার ৪৭৮ কোটি ডলার।  আর চলতি বছরের জুন মাসে ব্যাংকিং চ্যানেলে মোট ২৫৪ কোটি ডলারের প্রবাসী আয় দেশে এসেছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ২৯ হাজার ৭১৮ কোটি টাকা। এটি এখন পর্যন্ত দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যমতে, সদ্যবিদায়ী আগস্ট মাসের পুরো সময়ে দেশে বৈধপথে রেমিট্যান্স এসেছে ২২২ কোটি (২.২২ বিলিয়ন) ডলার। যা তার আগের বছরের (আগস্ট ২০২৩) একই সময়ের চেয়ে ৬২ কোটি ডলার বেশি। গত বছরের আগস্ট মাসে এসেছিল প্রায় ১৬০ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স। চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে দেশে ১৯০ কোটি মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স আসে। এছাড়া জুন মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ২৫৪ কোটি ১৬ লাখ মার্কিন ডলার। তার আগের মাস মে মাসে আসে ২২৫ কোটি ৩৮ লাখ ডলার। এছাড়া এপ্রিলে ২০৪ কোটি ৪২ লাখ, মার্চে ১৯৯ কোটি ৭০ লাখ, ফেব্রুয়ারিতে ২১৬ কোটি ৪৫ লাখ এবং জানুয়ারিতে ২১১ কোটি ৩১ লাখ মার্কিন ডলার পাঠান প্রবাসীরা।
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ভালো সাড়া পাচ্ছি, আমার চরিত্রটির মৃত্যু মানতে পারছে না : নাদিয়া

ভয়াবহ দাবানলের জেরে বলিভিয়ায় জাতীয় জরুরি অবস্থা ঘোষণা

বন্যায় ফেনীর ব্যবসায়ীদের ক্ষতি ৫৫০ কোটি টাকা

আরও ৫০০ রোহিঙ্গা পালিয়ে এলো বাংলাদেশে

ড্রাগন ড্রোনে পুড়লো রাশিয়ার খারকিভ

আমিরাত থেকে বাংলাদেশে ফিরলেন ক্ষমাপ্রাপ্ত ১৩ জন

কলকাতায় ফের রাত ও ভোর দখলের ডাক

প্রবাসী অধিকার আন্দোলন / দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতের দাবি

ব্যালন ডি’অরের দৌড়ে শীর্ষে যারা

আলো আসবেই / তোপের মুখে অভিনেত্রী শামীমা তুষ্টি

১০
কি-বোর্ডে অক্ষরগুলো এলোমেলো থাকে কেন?
ওবায়দুল কাদেরের বিরুদ্ধে মামলা করছেন হিরো আলম
দেবী / সুচরিতার জাতীয় পুরস্কার নিয়ে প্রশ্ন তুললেন ফারিয়া
একা থাকি মানেই হেনস্থা করার ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে: মধুমিতা 
মিয়ানমারে জান্তার বিমান হামলায় নিহত ১১
মণিপুরে রকেট হামলা, সব স্কুল বন্ধ ঘোষণা
বাংলাদেশে মোবাইল ইন্টারনেট / ৮ গুণ লাভে ১ জিবি ডাটা বিক্রি করে অপারেটররা
মুজিব সিনেমার অভিনেতা আরিফিন শুভর প্লট বাতিল হচ্ছে
বিদায়ী ম্যাচটা রাঙাতে পারলেন না সুয়ারেজ
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ভালো সাড়া পাচ্ছি, আমার চরিত্রটির মৃত্যু মানতে পারছে না : নাদিয়া

ভয়াবহ দাবানলের জেরে বলিভিয়ায় জাতীয় জরুরি অবস্থা ঘোষণা

বন্যায় ফেনীর ব্যবসায়ীদের ক্ষতি ৫৫০ কোটি টাকা

আরও ৫০০ রোহিঙ্গা পালিয়ে এলো বাংলাদেশে

ড্রাগন ড্রোনে পুড়লো রাশিয়ার খারকিভ

আমিরাত থেকে বাংলাদেশে ফিরলেন ক্ষমাপ্রাপ্ত ১৩ জন

কলকাতায় ফের রাত ও ভোর দখলের ডাক

প্রবাসী অধিকার আন্দোলন / দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতের দাবি

ব্যালন ডি’অরের দৌড়ে শীর্ষে যারা

আলো আসবেই / তোপের মুখে অভিনেত্রী শামীমা তুষ্টি

১০
বন্যায় ফেনীর ব্যবসায়ীদের ক্ষতি ৫৫০ কোটি টাকা
শতাব্দীর ভয়াবহ বন্যায় ফেনী জেলাজুড়ে আর্থিক বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে ব্যবসায়ীরা। জেলা শহরসহ ছয় উপজেলায় ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী এবং শিল্পকারখানায় বন্যার ক্ষতি প্রায় সাড়ে ৫০০ কোটি টাকা। পুরো জেলা মধ্যে সর্বাধিক ক্ষতি হয়েছে সদরে ও তুলনামূলক কম ক্ষতি হয়েছে দাগনভূঞাতে। দোকান মালিক, উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ী নেতাদের দেওয়া তথ্যমতে, জেলার সবচেয়ে বড় পাইকারি পণ্যের বাজার বড় বাজারে সর্বাধিক ক্ষয়ক্ষতির তথ্য পাওয়া গেছে। শহরে ব্যবসায়ীদের ক্ষতি ৩০০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। এছাড়া বন্যায় শিল্প-কারখানায় ২০০ কোটি টাকা, জেলার পাঁচ উপজেলায় ব্যবসায়ীদের ৫০ কোটি টাকা ও মুদ্রণ-কাগজ ব্যবসায়ীদের ৪ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতির চিত্র উঠে এসেছে। ব্যবসায়ীদের ক্ষতি প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ফেনী চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের পরিচালক মুশফিকুর রহমান পিপুল বলেন, বন্যার আঘাত দীর্ঘদিন ভোগাবে বড় বাজারের ব্যবসায়ীদের। ক্ষতির সঙ্গে এখন ঋণের চাপ যোগ হয়েছে। শহরে ব্যবসায়ীদের ক্ষতি ৩০০ কোটি টাকা ফেনী পৌর এলাকায় আনুমানিক ২০ হাজার দোকানপাট, গুদামঘর ও অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্তের তথ্য পাওয়া গেছে। এতে আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ আনুমানিক ৩০০ কোটি টাকা। ব্যবসাকেন্দ্র বিবেচনায় বড়বাজার ফেনীর প্রাণ হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে। ব্যবসায়ীদের দেওয়া তথ্যমতে, এবারের বন্যায় এখানে চাল, ডাল, চিনি, মসলা ও নিত্যপণ্যের সবচেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ফেনী বাজারের তাকিয়া রোড এবং ইসলামপুর রোডে সর্বাধিক চালের আড়ত রয়েছে। বন্যায় দুইটি সড়ক ও আশপাশের এলাকায় ৫ থেকে ৭ ফুট পর্যন্ত পানিতে তলিয়ে যায়। চাল আড়তদারদের দাবি, বাজারে ৬৪ জন চালের আড়তদার রয়েছেন। বন্যায় প্রায় ২৫ হাজার টন চাল নষ্ট হয়েছে। যার আনুমানিক মূল্য ১৫০ কোটি টাকা। এবারের বন্যায় চিনির বাজারে বড় ধরনের ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। এসব ব্যবসায়ীরা একইসঙ্গে আটা, ময়দা, পেঁয়াজ, রসুন, আদাসহ নানাবিধ পণ্য বিক্রি করে থাকেন। বড় বাজারের এসব আড়তদার ও খুচরা বিক্রেতাদের আনুমানিক ক্ষতি ১০০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে বলে দাবি করছেন তারা। জানা গেছে, ফেনীতে চিনির ডেলিভারি অর্ডার (ডিও) ক্রয় করেন ১০টি প্রতিষ্ঠান। এসব প্রতিষ্ঠান সপ্তাহে গড়ে ৭৮০ টন চিনি জেলায় সরবরাহ করেন। প্রতি টন চিনির পাইকারি দর ১ লাখ ২৪ হাজার টাকা। সাধারণত গড়ে ৬০ টন চিনি বাজারে বিক্রির জন্য মজুদ রাখা হয় । শহরের তাকিয়া রোডের আরিফ ট্রেডার্সের ব্যবস্থাপক বলেন, দোকানে রাখা সাড়ে ৫০০ বস্তা চিনি, ১৫০ বস্তা আটা-ময়দা ও ৭০ বস্তা খইল পানিতে ভিজে নষ্ট হয়ে গেছে। সবমিলিয়ে টাকা অঙ্কে ৬০ লাখ টাকার ক্ষতি গুণতে হয়েছে। একই সড়কের চৌধুরী ট্রেডার্সে ৫০০ বস্তা চিনি, ৪০০ বস্তা ভূষি, ১ হাজার বস্তা আটা ও ময়দা পানিতে ভিজে নষ্ট হয়েছে। জাফর এন্টারপ্রাইজে ৯০০ বস্তা আটা-ময়দা ও ৩০০ বস্তা চিনি পানিতে ভিজে নষ্ট হয়েছে। পাইকারি বাজারে চিনি বস্তাপ্রতি ৬ হাজার ২০০ টাকা, আটা-ময়দা গড়ে ২ হাজার টাকা, ভূষি ২ হাজার ৪০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ হিসেবে উল্লেখিত ক্ষতি নিরূপণ করা হয়েছে। এদিকে বাজারে ১৩ জন আড়তদার আলু, পেঁয়াজ, আদার ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করেন বলে ব্যবসায়ীদের সূত্রে জানা গেছে। বন্যায় প্রায় ১৫০ টন আলু, ১২০ টন পেঁয়াজ, ৭০ টন রসুন, ২৫ টন আদা পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে। এসব পণ্যের আড়তগুলোর মধ্যে হাজী ইদ্রিস অ্যান্ড সন্স, আল্লাহর দান, রাজু এন্টারপ্রাইজ, হাজী জালাল, আয়েশা ট্রেডার্স, ভক্তি রঞ্জন সাহা, হরিপদ সাহা, ফৌজিয়া ট্রেডার্স ও মদিনা ট্রেডার্স অন্যতম। এছাড়া ফেনী শহরে নিত্যপণ্য, প্রসাধনীসহ বিভিন্ন পণ্যের দোকানে আনুমানিক ক্ষতির পরিমাণ ৫০ কোটি টাকার বেশি হতে পারে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ী নেতারা। একইভাবে চালের আড়ত, মুড়ির আড়ত, জামান রোড, দর্জিপট্টি, খাজা আহম্মদ সড়ক, বড় মসজিদ গলিসহ বাজারের নিচতলার প্রায় সবগুলো ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্যার পানিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ফেনী চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের পরিচালক মুশফিকুর রহমান পিপুল বলেন, কেবল বাজারকে কেন্দ্র করেই বন্যায় ক্ষতির পরিমাণ ৩০০ কোটি টাকার বেশি হতে পারে। ফেনী শহরের উত্তর অংশের ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সভাপতি ইকবাল আলম বলেন, বন্যায় এ অঞ্চলের ব্যবসায়ীদের ১০ কোটি টাকার বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ডিসি অফিস, সালাহউদ্দিন মোড়ে ব্যবসায়ীদের ৫০ লাখ টাকা, পৌর হকার্স মার্কেটে ৫০ লাখ টাকা, ফেনী সেন্টারের ব্যবসায়ীদের ৩০ লাখ টাকা, ফেনী গার্ডেন সিটিতে ১ কোটি ৩০ লাখ টাকা, স্টেশন রোডে ৫০ লাখ টাকা, মিজান রোডে ৩০ লাখ, আলিয়া মাদরাসা মার্কেটে ২০ লাখ টাকা, মৌলভীবাজার সহদেবপুরে ৫০ লাখ, পোস্ট অফিস রোডে ৫০ লাখ টাকা, গুদাম কোয়ার্টারসহ তেলের মিলে ২ কোটি টাকা, একাডেমি ও হাসপাতাল মোড় এলাকায় ১ কোটি, কদলগাজী রোডে ৫০ লাখ, কলেজ রোড ও আপ্যায়ন আফরোজ টাওয়ারে ৭০ লাখ, মজিদ মিয়ার বাজারে ২০ লাখ এবং এসব এলাকার পাড়া-মহল্লায় ব্যবসায়ীদের অন্তত ১ কোটি টাকা ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি। ফেনী শহর ব্যবসায়ী সমিতির শহীদ শহীদুল্লা কায়সার সড়কের পূর্বাংশের ব্যবসায়ী নেতা হেলাল উদ্দিন বলেন, এ অংশে ব্যবসায়ীদের ১০ কোটি টাকার বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। শিল্প-কারখানায় ক্ষতি প্রায় ২০০ কোটি টাকা ফেনীতে শতাব্দীর এ ভয়াবহ বন্যায় শিল্প- কলকারখানায় প্রায় ২০০ কোটি টাকা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করছেন শিল্পোদ্যোক্তারা। জেলায় এককভাবে সর্বাধিক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে স্টারলাইন গ্রুপের। এ ব্যাপারে গ্রুপের পরিচালক মাঈন উদ্দিন বলেন, স্টারলাইন ফুড প্রোডাক্টস, পরিবহন, আটা-ময়দা ও মসলার মিল, মৎস্য ও পোল্ট্রি, প্রিন্টিং ও প্যাকেজিং, লাইভস্টক এবং সুইটস প্রোডাক্টসে ১১৪ কোটি ২০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। বন্যায় ফেনী বিসিক ও ছাগলনাইয়ার নিজকুঞ্জরা এলাকায় বিসিকে অবস্থিত শিল্প কারখানাগুলোতে প্রায় ২৫ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন হীরা বিস্কুট প্রাইভেট লিমিটেডের আনোয়ার হোসেন ভূঞা। এছাড়াও বন্যায় জেলায় ইটভাটার ৫০ কোটি টাকার বেশি ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেন জেলা ইটভাটা মালিক সমিতির সভাপতি জাফর উদ্দিন। তিনি ঢাকা পোস্টকে বলেন, বন্যায় পোড়ানো ইট ও ইট তৈরির মাটি ধুয়ে এমন ক্ষতি হয়েছে। এছাড়া ইট তৈরির মেশিন ও সরঞ্জামও নষ্ট হয়ে গেছে। পাঁচ উপজেলায় ব্যবসায়ীদের ক্ষতি ৫০ কোটি টাকা সম্প্রতি ভয়াবহ বন্যায় ব্যবসায়ীদের মধ্যে জেলার সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ফুলগাজীতে। এবারের বন্যা এ উপজেলায় প্রায় ১৭ কোটি টাকার বেশি ক্ষতি হয়েছে বলে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্যে দেখা গেছে। ফুলগাজীর মুন্সীরহাট বাজার কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক আবদুল ওয়াব বাবুল বলেন, বাজারের ছোটবড় সাত শতাধিক দোকানে আনুমানিক প্রায় ৪ কোটি টাকা ক্ষতি হতে পারে। নতুন মুন্সীরহাট বাজার কমিটির সাধারণ সম্পাদক ফখরুদ্দিন কচি বলেন, নতুন মুন্সীরহাটে ১৭০টি দোকানে আনুমানিক প্রায় ১ কোটি টাকা ক্ষতি হয়েছে। জিএমহাট ইউনিয়নের জিএমহাট বাজারের লামিম ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী মো. আবদুল জলিল বলেন, দুই শতাধিক দোকানের এ বাজারের আনুমানিক ক্ষতি হয়েছে ১ কোটি টাকা। উপজেলার আনন্দপুর ইউনিয়নের কালিরহাট বাজারে ৫০ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে বলে জানান স্থানীয় ইউপি সদস্য এমদাদ হোসেন চৌধুরী রতন। এবারের বন্যায় সদর ইউনিয়নের ফুলগাজী বাজারে পানি উঠেনি। তবে আগস্টের শুরুতে সৃষ্ট বন্যায় ফুলগাজী বাজারের প্রায় হাজার দোকানের ক্ষতির পরিমাণ আনুমানিক ১০ কোটি টাকা বলে দাবি করেন সদর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হোসেন। এদিকে বন্যায় ছাগলনাইয়ার পাঠাননগর, রাধানগর, শুভপুর ও ঘোপাল ইউনিয়ন এবং পৌর এলাকার ৩২টি বাজার পানিতে তলিয়ে যায়। এতে অন্তত ২ হাজারেরও অধিক ছোট বড় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের স্থাপনাসহ মালামালের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে বলে জানান ব্যবসায়ী নেতারা। ছাগলনাইয়া জমদ্দার বাজারের ব্যবসায়ী নুর হোসেন মজুমদার বলেন, ভয়াবহ এ বন্যায় ছাগলনাইয়া উপজেলাব্যাপী দুই হাজারেরও হাজারেরও অধিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের অন্তত ১৫ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। পরশুরামে বন্যায় বিভিন্ন স্থানে ব্যবসায়ীদের ক্ষয়ক্ষতি প্রায় ১৩ কোটি ১০ লাখ বলে দাবি করেছেন তারা। বন্যায় উপজেলার মির্জানগর ইউনিয়নের সুবার বাজার, বটতলী বাজার ও তুলাতলী মোড়ে প্রায় ৪০০ দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বন্যায় সোনাগাজীতে প্রায় এক কোটি টাকা এবং দাগনভূঞায় প্রায় ৫০ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। মুদ্রণে-কাগজে ক্ষতি ৪ কোটি টাকা বন্যায় ফেনী শহরের মুদ্রণ ও কাগজ ব্যবসায়ীদের প্রায় ৪ কোটি টাকার মালামাল ও যন্ত্রপাতির ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করছেন তারা। জেলা মুদ্রণ ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি রাজীব নাথ বলেন, বন্যায় মুদ্ৰণ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রায় ২ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ট্রাংক রোডের পূর্বদিকে এবং ভেতরের বাজারের প্রেসগুলো সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। একইভাবে কাগজ ব্যবসায়ীদের প্রায় ২ কোটি টাকার বিভিন্ন প্রকার কাগজ নষ্ট হয়েছে বলে দাবি করছেন তারা। কুটুমিয়া অ্যান্ড সন্সের স্বত্বাধিকারী মিনহাজ উদ্দিন বলেন, বন্যায় গুদামে রাখা ৬০ লাখ টাকার কাগজ নষ্ট হয়ে গেছে। একই পরিমাণ টাকার কাগজ নষ্ট হয়েছে বলে জানিয়েছেন সিটি প্রেসের মালিক গোলাম হায়দার মজুমদার ঝন্টু। শহরের বড় মসজিদ রোডের হেলাল এন্টারপ্রাইজের মালিক মো. ইয়াছিন রাসেল বলেন, পানিতে ৫০ লাখ টাকার কাগজ নষ্ট হয়ে গেছে। এ ক্ষতি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব না।
আরও ৫০০ রোহিঙ্গা পালিয়ে এলো বাংলাদেশে
প্রবাসী অধিকার আন্দোলন / দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতের দাবি
শিক্ষার্থীকে গুলি করে হত্যা, কনস্টেবল গ্রেফতার
গুলশানে এক্সিম ব্যাংকে ডাকাতির চেষ্টা, আটক ১০
তিস্তার ভাঙ্গনে গর্ভে বিলীন হচ্ছে জনপথ
বঙ্গবন্ধু সেতুতে ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, বাবা-ছেলেসহ নিহত ৩
ব্যালন ডি’অরের দৌড়ে শীর্ষে যারা
ফুটবলের সবচেয়ে মর্যাদার ও আলোচিত পুরস্কার ব্যালন ডি’অর। ২০২৪ সালে কার হাতে উঠতে যাচ্ছে ব্যালন ডি’অর? গত দেড় যুগ ধরে ট্রফিটি নিজেদের করে নিয়েছিলেন লিওনেল মেসি ও ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো।  বিশেষ ট্রফিটি রেকর্ড আটবার নিজের ঝুলিতে পুরেছেন বিশ্বকাপজয়ী আর্জেন্টাইন অধিনায়ক লিওনেল মেসি। তারপরেই রয়েছেন পর্তুগিজ অধিনায়ক ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। এ দুজনে মিলে নিজেদের শোকেসে জমা করেছেন ১৩টি ট্রফি। সম্প্রতি শেষ হয়েছে কোপা-ইউরো টুর্নামেন্ট। ইউরোপ ও লাতিনের বড় দুটি টুর্নামেন্ট শেষে ২০২৪ ব্যালন ডি’অরের হিসেবনিকেশে এসেছে বড় পরিবর্তন। কোপার শিরোপা জেতা ইন্টার মিলানের আর্জেন্টাইন তারকা লাউতারো মার্টিনেজ গোলডটকমের নির্বাচিত তালিকায় শীর্ষ পাঁচে চলে এসেছেন।  সম্প্রতি ব্যালন ডি’অর প্রত্যাশী ৩০ জনের নাম প্রকাশ করেছে ফ্রান্স ফুটবল সাময়িকী। সেখানেই নাম নেই লিওনেল মেসি ও ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর। এবারের ট্রফির জন্য ফেভারিট মনে করা হচ্ছে ভিনিসিয়ুস জুনিয়র ও জুড বেলিংহ্যামকে। প্রত্যাশিতভাবেই ৩০ জনের তালিকায় রয়েছে তারা। এ তালিকায় উল্লেখযোগ্যদের মধ্যে আরও আছেন লাউতারো মার্টিনেজ, ফেদেরিকো ভালভার্দে, এমিলিয়ানো মার্টিনেজ, আরলিং হালান্ড, টনি ক্রুস, লামিন ইয়ামাল, হ্যারি কেন, দানি কারভাহাল, কিলিয়ান এমবাপ্পেরা।
সাত দেশের বিপক্ষে ৭ সেঞ্চুরি, পোপের ইতিহাস
বিদায়ী ম্যাচটা রাঙাতে পারলেন না সুয়ারেজ
সার্চ করুন
ভয়াবহ দাবানলের জেরে বলিভিয়ায় জাতীয় জরুরি অবস্থা ঘোষণা
আরও ৫০০ রোহিঙ্গা পালিয়ে এলো বাংলাদেশে
ড্রাগন ড্রোনে পুড়লো রাশিয়ার খারকিভ
৯ ঘণ্টা আগে
কলকাতায় ফের রাত ও ভোর দখলের ডাক
৯ ঘণ্টা আগে
ইউনূস-মোদীর বৈঠকের বিষয়ে যা জানালো ভারত
৯ ঘণ্টা আগে
ভিয়েতনামে সুপার টাইফুনে নিহত ৪
৯ ঘণ্টা আগে
৪০ বছর পর অনন্য নজির গড়লেন প্রিন্স
১৫ ঘণ্টা আগে
মণিপুরে রকেট হামলা, সব স্কুল বন্ধ ঘোষণা
১৮ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশে মোবাইল ইন্টারনেট / ৮ গুণ লাভে ১ জিবি ডাটা বিক্রি করে অপারেটররা
দেশে মোবাইল ইন্টারনেটের ডাটা বিক্রি করে বেশ বড় অংকের মুনাফা করছে মোবাইল অপারেটর গ্রামীণফোন, রবি ও বাংলালিংক। বিগত কয়েক বছর ধরে প্রতি জিবি মোবাইল ডাটা বিক্রি বাবদ ৪ গুণ থেকে ৮ গুণ লাভ করছে কোম্পানিগুলো। গড়ে ৪ টাকা ব্যয়ের বিপরীতে তাদের আয় হচ্ছে ২৫ টাকা থেকে ৩৫ টাকা পর্যন্ত। প্রতিষ্ঠানগুলোর আর্থিক
কি-বোর্ডে অক্ষরগুলো এলোমেলো থাকে কেন?
এটুআই’র অনিয়ম তদন্তের নির্দেশ
কাল থেকে যে কোনো পরিমাণ টাকা তুলতে পারবেন গ্রাহক
রেমিট্যান্সে নতুন রেকর্ড গড়তে যাচ্ছে বাংলাদেশ
কালো টাকা সাদা করার সুযোগ বাতিল
অবশেষে ১৫ শতাংশ কর দিয়ে কালো টাকা সাদা করার সুবিধা বাতিল করেছে সরকার। সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) থেকে এ সংক্রান্ত একটি সংবিধিবদ্ধ নিয়ন্ত্রক আদেশ (এসআরও) জারি করা হয়েছে। এনবিআরের ঊর্ধ্বতন একটি সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। আদেশটি আজকের মধ্যেই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হবে বলে জানা গেছে। এনবিআর সূত্র জানায়, এ
মিয়ানমারে জান্তার বিমান হামলায় নিহত ১১
অন্তর্বর্তী সরকারের সব সিদ্ধান্ত যৌক্তিক: ফখরুল
আরও তিনদিন গরম অব্যাহত থাকতে পারে
শাহপরানের মাজারে গান-বাজনা নিষিদ্ধ

বিটিএসে ‘আসক্ত’ নিখোঁজ ৫ জনই মাদরাসাছাত্রী

শিক্ষককে হাতুড়িপেটা করে পদত্যাগ করানোর ঘটনায় মামলা

সেন্টমার্টিন যেতে রেজিস্ট্রেশনের কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি: মন্ত্রণালয়

৬০০ পরিবারকে একদিনের খাবার দিলেন আশার আলো অর্গানাইজেশন

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

বন্যার্তদের জন্য লেখক-শিল্পীদের সংগ্রহ ১০ লাখের বেশি

চাঁদপুর থিয়েটার ফোরামের নতুন কমিটি গঠন

লন্ডনে দ্বাদশ বাংলাদেশ বইমেলা সাহিত্য উৎসব ১৪, ১৫ সেপ্টেম্বর

সাহিত্য একাডেমি চাঁদপুর-এর ৩৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

নারীর উদ্যোক্তা পরিচয়ে মাফিয়া হয়ে ওঠা নাসিমা আক্তার নিশার অন্ধকার জগৎ

বাংলাদেশে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে যৌথ বাহিনীর অভিযান শুরু

সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহিল কাফি বিমানবন্দরে আটক

আরজি করে ধর্ষণ-হত্যা: ২৪ দিন পর গ্রেপ্তার অধ্যক্ষ সন্দ্বীপ

অনলাইন ক্যাসিনো জুয়ায় সর্বস্বান্ত চাঁদপুরের যুবসমাজ

ঢাবি সাংবাদিক সমিতির সভাপতির ওপর হামলায় দুই উপদেষ্টার উদ্বেগ

প্রেস ক্লাবের বন্যা সহায়তা তহবিলে শাহরাস্তি ৯২ ব্যাচের অনুদান

সাংবাদিক রাহানুমার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা, অপেক্ষা ময়নাতদন্তের

সাংবাদিকদের খুনের মামলা থেকে অব্যাহতি দিন: ডিইউজে

নামাজরত অবস্থায় বেদম মারধরেরও শিকার হতাম: সাংবাদিক কাজল

বন্যায় ফেনীর ব্যবসায়ীদের ক্ষতি ৫৫০ কোটি টাকা
ব্যালন ডি’অরের দৌড়ে শীর্ষে যারা
ভয়াবহ দাবানলের জেরে বলিভিয়ায় জাতীয় জরুরি অবস্থা ঘোষণা
ভালো সাড়া পাচ্ছি, আমার চরিত্রটির মৃত্যু মানতে পারছে না : নাদিয়া
বাংলাদেশে মোবাইল ইন্টারনেট / ৮ গুণ লাভে ১ জিবি ডাটা বিক্রি করে অপারেটররা
কাল থেকে যে কোনো পরিমাণ টাকা তুলতে পারবেন গ্রাহক
মিয়ানমারে জান্তার বিমান হামলায় নিহত ১১
অন্তর্বর্তী সরকারের সব সিদ্ধান্ত যৌক্তিক: ফখরুল
আরও তিনদিন গরম অব্যাহত থাকতে পারে
শাহপরানের মাজারে গান-বাজনা নিষিদ্ধ
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
নারীর উদ্যোক্তা পরিচয়ে মাফিয়া হয়ে ওঠা নাসিমা আক্তার নিশার অন্ধকার জগৎ
ঢাবি সাংবাদিক সমিতির সভাপতির ওপর হামলায় দুই উপদেষ্টার উদ্বেগ