রবিবার, ২৫ মে ২০২৫, ১১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
জাতীয়প্রবাস বাংলাঅপরাধবাণিজ্যরাজনীতিঅন্যান্যসারাদেশমতামতস্বাস্থ্যফিচাররাজধানীপাঠকের কথাআবহাওয়াশিল্প-সাহিত্যগণমাধ্যমকৃষি ও প্রকৃতিইসলামবৌদ্ধহিন্দুখ্রিস্টানআইন-বিচারবিবিধআপন আলোয় উদ্ভাসিতবেসরকারি চাকুরিসরকারি চাকুরি Photo Video Archive

রবিবার, ২৫ মে ২০২৫, ১১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২

একের পর এক চমক দেখাচ্ছেন ঐশ্বরিয়া

বিনোদন ডেস্ক
  ২৩ মে ২০২৫, ১৩:২০

একের পর এক যেন চমক দিচ্ছেন ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন। বিশ্বের দরবারে ভারতের ঐতিহ্য, সংস্কৃতি তুলে ধরবেন বলে বদ্ধপরিকর প্রাক্তন বিশ্বসুন্দরী। প্রথম দিন বেনারসি শাড়ির সঙ্গে সিঁথি ভর্তি সিঁদুরের সাজের প্রশংসা চারিদিকে। 

কান চলচ্চিত্র উৎসবের দ্বিতীয় দিনে এ বার তাক লাগালেন পাশ্চাত্য ডিজ়াইনের কালো গাউন ও লম্বা কেপের সঙ্গে সুতো দিয়ে লেখা গীতার শ্লোকে নিজেকে সাজিয়ে। যেন তাতেই অন্য অনেক তারকাকে পিছনে ফেলে এগিয়ে গেলেন ঐশ্বর্যা, এমনটাই মত বিনোদন দুনিয়ার।

পোশাকশিল্পী গৌরব গুপ্তর নকশা গাউনে সেজে ছিলেন তিনি। ঐশ্বর্যাকে গৌরব পরিয়েছেন পুরনো হলিউডি ঘরানার কালো ভেলভেটের গাউন। সঙ্গে রুপোলি রঙের স্টোল। যেটি ঐশ্বর্যার শরীরের দৈর্ঘ্য ছাপিয়ে মাটিতে লুটিয়ে পরে কানের লাল গালিচায়। 

আর সেই রুপোলি রঙের স্টোলে ছিল গীতার শ্লোক।‘কর্মণ্যেবাধিকারস্তে মা ফলেষু কদাচন, মা কর্মফলহেতুর্ভূর্মা তে সঙ্গোহস্ত্বকর্মণি।’ যার বাংলা তর্জমা করলে দাঁড়ায়, “কর্মের উপরই তোমার অধিকার, ফলে নয়। কর্মফলকে নিজের করো না।” যার চলতি অর্থ, ‘‘কর্ম করে যাও, ফলের আশা কোরো না।’’

প্রতি বছরের মতো এ বারও কানের লাল গালিচায় হাঁটতে দেখা যায় ঐশ্বর্যাকে। এ বারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। যেমন ব্যতিক্রম ঘটেনি অন্য ক্ষেত্রেও। এ বছরও ঐশ্বর্যার সঙ্গী মেয়ে আরাধ্যা। লাল গালিচায় নামার আগে মায়ের হাত ধরে হাঁটতে দেখা যায় তাঁকেও।

মন্তব্য করুন